সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত সরকারি ভাতা পান শাররীক প্রতিবন্ধী পুতুল। প্রায় ১৫ মাস ধরে তার নামে কোন ভাতা দেয়া হয়নি। খোঁজ খবর নেয়ার জন্য স্বজনরা উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে আসেন। অফিসের নথি দেখে জানতে পারেন পুতুল ২০১৯ সালেই মারা যাওয়ায় তার ভাতা বন্ধ হয়ে যায়। বৃহস্পতিবার পুতুলের বোন স্কুল শিক্ষক আয়শা বলেন, বুধবার অফিসে এসে অবহিত করার পর ১৫ মাসের বকেয়া সহ পুণরায় ভাতা প্রদানের প্রতিশ্রূতি দেয়া হয়।
কাছিপাড়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার রিপন সিকদার বলেন, নুপুর বা পরিবারের কেউ আমাকে বিষয়টি জানায়নি। জানালে অনেক আগেই পদক্ষেপ নেয়া হতো।
বাউফল সমাজসেবা অফিসের মাঠকর্মী শহিদুল আলম বলেন, আমার আগে আবুল বাশার যখন দায়িত্বে ছিলেন তখন তিনি এই কাজটি করেছেন। আমি এসে পূণরায় ভাতা চালুর উদ্যোগ নিয়েছি।
উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, মারা যাওয়ার তথ্য কিংবা নতুন প্রতিবন্ধী তালিকাভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা। দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি খোঁজ খবর নিয়ে পদক্ষেপ নেয়া হবে।